ঈশিতা সাহা : গতকালই সকালে টেলিভিশনে মাধ্যমে ইউক্রেন হামলার কথা ঘোষণা করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।আর তার সঙ্গে সঙ্গেই তিন দিক থেকে ইউক্রেনকে ঘিরে ফেলেছে রুশ বাহিনী। ছুড়ছে ক্ষেপণাস্ত্র। ইতিমধ্যে যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন ইউক্রেনের ১৩৭ জন।
BREAKING: This is the current scene in Sumy, Ukraine
— Benny (@bennyjohnson) February 25, 2022
pic.twitter.com/2KJ35lK0FX
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন,শুধু ইউক্রেন সেনা নয়, মারা যাচ্ছেন সাধারণ বাসিন্দারাও। রুশ হামলার প্রথম দিনেই ইউক্রেনে মারা গিয়েছে ১৩৭ জন। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি রুশ হামলায় মৃতদের 'হিরো' বলেও বর্ণনা করেছেন। জানিয়েছেন, আহতের সংখ্যা অনেক বেশি। প্রায় ৩৬০ জন আহত। সঠিক পরিসংখ্যান এখনও দেওয়া যাবে না। তিনি এও বললেন, যে রাশিয়া যতই দাবি করুক সেনা ঘাঁটিতেই নিশানা করছে তারা, কিন্তু বহু সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন।
আরও পড়ুন-- অবশেষে মোদীর শরণাপন্ন ইউক্রেন
সূত্রে খবর, রাজধানী কিয়েভ দখল করার দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে রুশ বাহিনী। কিয়েভে শুক্রবার ভোররাত থেকে ক্রমাগত বিস্ফোরণ শোনা যাচ্ছে। ইউক্রেনের মন্ত্রক উপদেষ্টা অ্যান্টন হেরাসচেঙ্কো বলেছেন, ক্রুজ ও ব্যালেস্টিক মিসাইল দিয়ে কিয়েভে হামলা শুরু হয়েছে। ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টের কথায়,ওডেসা অঞ্চলে জিমিনিয়ি দ্বীপে এক জন সীমান্তরক্ষীও আর বেঁচে নেই। সবাইকে খুন করেছে রুশ বাহিনী।
This is horrifying.
— Benny (@bennyjohnson) February 24, 2022
Listen to the child.
But no mean tweets, right?
pic.twitter.com/UMdtJI44V7
এদিকে ইউক্রেনের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে এই পাশে দাঁড়িয়েছে স্লোভাকিয়া। তারা জানিয়েছে, ইউক্রেন থেকে যাতে শরণার্থীরা আসতে পারেন, তার জন্য খুলে দেওয়া হবে সীমান্ত। তদারকির জন্য সীমান্তে মোতায়েন করা হবে দেড় হাজার সেনা। গাড়ি ও ট্রেনে করে ইতিমধ্যেই ইউক্রেন থেকে পালাতে শুরু করেছেন মানুষ। ইউক্রেন-পোল্যান্ড সীমান্তে এমনই হাজারো শরণার্থীর ভিড়।