প্রতিনিধি : রাজ্যে আজ ১০৮ টি পুরভোট নির্বাচন।জেলায় জেলায় পুরভোটকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। কোথাও বুথ জ্যাম করার অভিযোগ, তো কোথাও বিরোধী প্রার্থীদের মারধরের অভিযোগ। কোথাও বুথে ঢুকতে না দেবার অভিযোগ। শাসকদলের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগের মধ্যেই সকাল ৯টা পর্যন্ত ১০৮ পুরসভায় ভোট পড়েছে ১৫.৬৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন-- বিফলে গেল শান্তিপূর্ণ ভোটের চেষ্টা! ১০৮ টি পুরসভায় দিকে দিকে অশান্তি
বনগাঁ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঠাকুরপল্লি বুথে নির্দল প্রর্থী এবং তার নির্বাচনী এজেন্ট (মেয়ে) মারধোর অভিযোগ তৃণমূল প্রার্থীর স্বামীর বিরুদ্ধে। নির্দল প্রর্থীকে বুথে ঢুকতে দিচ্ছে না বলেও অভিযোগ। নির্দল প্রার্থীর দুই মেয়ের ফোন ভেঙে দিয়েছে বলেও অভিযোগ। থানার দারস্ত প্রার্থী।
এদিন ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী সিমা বিশ্বাস ভোট কেন্দ্রে এসে বুথের বাইরে কেঁদে ভাসালেন। তিনি অভিযোগ করেন, ঠাকুর পল্লী বনবিহারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোট লুট করছে তৃণমূল প্রার্থীরা। এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল প্রার্থী বন্দনা দাস। তিনি জানান, বিরোধীরা তাদের উপর হামলা চালিয়েছে এবং নাটক করছে।
আরও পড়ুন-- ভোটের ছবি তুলতে গিয়ে প্রহৃত সাংবাদিক
অন্যদিকে বনগাঁ থানার সামনে অবরোধ করে সিপিএম প্রার্থীরা। বনগাঁ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী শিপ্রা বাইন সহ ওয়ার্ডের সিপিএম এজেন্ট ভোট কেন্দ্র ছেড়ে এসে বনগাঁ থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করল। শিপ্রা দেবী বলেন অবাধে ভোট লুট চলছে। ভোটের নামে প্রহসন চলছে। আমাদের ভোটকেন্দ্রের থেকে কি লাভ। তাই আমরা বনগাঁ থানার সামনে এসে অবরোধে বসে পড়েছি৷