ঈশিতা সাহা : ভ্যাকসিনকে পিছে ফেলে সংক্রমন ওমিক্রণের। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম পাওয়া গেলেও ইতিমধ্যেই একাধিক দেশে করোনা আক্রান্তের শরীরে হদিশ মিলেছে এই নতুন প্রজাতির। আতঙ্কে খোদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)।
সদ্যই আবিষ্কৃত কোভিড ভাইরাসের ভ্যাকসিন কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে ছিল বিশ্বে। আশা ছিল সুধুমাত্র কয়েকটা দিন, তারপরই স্বাভাবিক জীবন স্বাচ্ছন্দে ফিরে আসবে গোটা পৃথিবী। কিন্তু শেষরক্ষা এখনো হলো না! নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের (Omicron) দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম আবিষ্কার। এই নতুন রূপ সবথেকে বেশি ভয়ঙ্কর হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য় সংস্থা (WHO)।
নদীয়ার পথ দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ২ লাখ করে সাহায্য রাজ্যের, টুইট করে শোকপ্রকাশ করেছেন মোদী-শাহ
গত ১১ নভেম্বর আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানায় প্রথম করোনাভাইরাসের এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়। তখন এর নাম দেওয়া হয় ‘বি.১.১.৫২৯’। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম ‘ওমিক্রন’ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। করোনার নতুন এই ধরনটি এরই মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকাতেও শনাক্ত হয়েছে। দেশটির জোহানেসবার্গ ও প্রিটোরিয়াতে এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২০০।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন ইতিমধ্যেই ৫০ বার জিনগত পরিবর্তন (Mutation) ঘটেছে৷ এর মধ্যে স্পাইক প্রোটিনে বদল হয়েছে প্রায় ৩০ বার৷ এই ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই জোর কদমে শুরু হয়েছে গবেষণা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ আফ্রিকা ও তার পার্শ্ববর্তী দেশগুলির সঙ্গে উ়ড়ান বাতিল করেছে একাধিক দেশ।