রিয়া গিরি : সালটা ছিল ২৯শে মে,১৯৫৩। স্থলভাগের সবচেয়ে উচ্চতম স্থানে প্রথম মানুষের পায়ের চিহ্ন পড়েছিল। স্থানটি হল স্থলভাগ থেকে ৮৮৪৮ মিটার উচ্ছে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্টের। সেই এভারেস্ট প্রথম জয় করেছিলেন তেনজিং নরগে। খুবই সাদামাটা এক সেরপা এক সময় সারাবিশ্বের কাছে আশ্চর্যের একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তিনি আর কেউ নন তিনি হলেন তেনজিং নরগে। তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এবং পর্বতারোহীদের কাছে অনুপ্রেরণার জন্য এভারেস্ট জয়ের জুতো গুলি দার্জিলিংয়ের হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট মিউজিয়ামে রাখা হয়েছে।
২৭ ঘন্টা পার! এখনো চলছে নদীয়ায় রেল অবরোধ, ভোগান্তিতে নিত্যযাত্রী
তেনজিং নরগের পুত্র জামলিন বাবার জুতো জোড়া মিউজিয়ামে তুলে দেন। তিনি বলেন এই জুতো খানা বিশেষভাবে পাহাড়ে ওঠার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। সব মিলিয়ে এভারেস্ট জয়ের ৬০ তম পূর্ণ দিবসে বাবার কথা অনুসরণ করছেন জানলিন।
বনগাঁ সুপার স্পেশালিস্ট হাসপাতালে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ; সিকিউরিটি গার্ড ও মৃতের পরিবারের মধ্যে হাতাহাতি
এভারেস্ট জয়ের সূচনা তেনজিং নোরগের হাত ধরে হওয়ার পর সারাবিশ্বের পর্বতারোহীরা এভারেস্ট কে লক্ষ্য করে জয়ের আশায় নেপালে ভিড় জমিয়েছেন। ২০০৯ সালে নেপালের একজন পর্বতারোহী নির্মল পূরজা নিজের তোলা একটি ছবিতে স্পষ্ট দেখান এভারেস্ট জয় করতে আসা পর্বতারোহীদের দ্বারা কিভাবে নেপালে ট্রাফিক জ্যাম হয়েছে। সবমিলিয়ে পর্বতারোহীদের জনক তেনজিং নগরের জীবনী এবং ওনার ব্যবহৃত জিনিসপত্র দেখে অনেক অনুপ্রেরণা পান তরুণ পর্বতারোহীরা।