ঈশিতা সাহা : বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের কথা মাথায় রেখে পুজোর আগে করোণার বিধি-নিষেধ কিছুটা লঘু করেছিল রাজ্য সরকার। জানানো হয়েছিল, পুজোর কটা দিন কোনও রাজ্যে নাইট কারফিউ থাকবে না। কিন্তু সংক্রমনের চিন্তা একেবারে কাটেনি। আজ ২০ অক্টোবর থেকে ফের গোটা রাজ্যে নাইট কারফিউ জারি করা হচ্ছে।
লোকসভা ভোটে আবার বাবুল সুপ্রিয়, টুইট ঘিরে জল্পনা
পূজার সময় ব্যাবসায়িক ক্ষতিপূরণ মেটাতে খুলে দেওয়া হয়েছিল প্রত্যেকটি রেস্তোরাঁ, বার সহ পানশালাগুলি। অনুমতি ছিলো বেশি রাত পর্যন্ত। সেই মতে রাত ১১ টা থেকে ভোর ৫টার নাইট কারফিউ তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুজোর সময় লক্ষাধিক মানুষের উপচে পড়া ভিড় যে করোনার ঊর্ধ্বগামী গ্রাফের কারণ হয়ে দাঁড়াবে তা আগেই অনুমান করতে পেরেছিল স্বাস্থ্য দফতর।
রোজ ২-৩ ঘন্টা গ্রামের বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতেন; পাকড়াও ইলেকট্রিশিয়ান
পুজোর পর থেকে হু হু করে বাড়ছে করোণা সংক্রমণ। আশঙ্কা পরিস্থিতি কলকাতা শহরে। এ কারণেই টিকাকরণের ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন মুখ্য সচিব। সংক্রমনের রেট বৃদ্ধির কারণে ইতিমধ্যে কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য দপ্তরে আধিকারিক এবং কর্মীদের সমস্ত ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সূত্রে খবর, রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দিবেদির নির্দেশে নাইট কারফিউর লাগু হবার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ নিয়োগ করা হয়েছে।