অম্লিতা দাস: মায়ের বিদায় প্রহরেও বুর্জ খলিফার আকর্ষণ কমেনি দর্শনার্থীদের মন থেকে। তবে শনিবার ভাসানের আগে পর্যন্ত ঠিক কি নিয়ম বহাল থাকবে?
মহাষ্টমীর রাতেই প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে বুর্জ খালিফার মণ্ডপে। বন্ধ করা হয় উল্টোডাঙ্গা ও লেকটাউন মধ্যবর্তী সার্ভিস রোডও। নবমীর সকালে সেই নিয়ম চললেও লোকজন তা বেশিক্ষন মেনে থাকতে পারেননি।
Top 5 Smartphones : দুর্দান্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ 10 হাজার টাকার নিচেই নিতে পারেন এই স্মার্টফোনফোন গুলি
ফলেই দশমীর প্রভাতে অনেকেই পৌঁছে যান মন্ডপে। কিন্তু তাতেও বিশেষ ফল হয়নি। একই নিয়ম মেনে মণ্ডপ বন্ধ রাখায় বিনা দর্শনেই ফিরে আসেন একাধিক মানুষ। তবে এই হতাশার হাত থেকে মুক্তি পেয়েছেন কেবল লেকটাউনের স্থানীয় বাসিন্দারা।
ফের বোমাবাজির ঘটনায় স্তব্ধ ভাটপাড়া
মণ্ডপের সামনে বসানো হয়েছে লোহার গার্ডরেল। তবু শুক্রবার বাঁশের ব্যারিকেডের সামনে জটলা করেন জনগন। দশমীর দিন জনসংখ্যার ঢল কমার আশঙ্কায় ঠাকুর দেখার ইচ্ছাও বিফলে যায় অনেকেরই। মণ্ডপের উদ্যক্তরা জানান, মণ্ডপে শুধু মণ্ডপের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দারা আসতে পারবেন।
লক্ষ্মণ শেঠের হাত ধরেই তৃতীয় বর্ষে পালিত হচ্ছে সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গোৎসব
স্থানীয়রা যাতে যাতায়াত করতে পারেন তার জন্য তাঁদের সঙ্গে দেখাতে হবে ভোটার কার্ড অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স। স্থানীয়দের সাথেই অন্য অঞ্চলের বাসিন্দাদের কিছু ছাড় মিলছে মায়ের দর্শনে। শনিবার মায়ের বিসর্জন ও তাঁর আগে সিঁদুরখেলার সময়ও এমনই নিয়ম বহাল থাকবে বলে জানালেন উদ্যক্তরা।