ঈশিতা সাহা: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সকলের পাশের সিদ্ধান্তটি এখন প্রভাব ফেলছে স্নাতক স্তরে। বিপুলের সংখ্যায় ভর্তির আবেদন অথচ পর্যাপ্ত আসন সমস্যায় ফেলছে কলেজ কর্তৃপক্ষদের। আলিপুরদুয়ার শহরের বুকে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। বিগত বছরগুলোতে প্রত্যেকটি কলেজ উন্নীতর শিখরে। আর তার জন্যেই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে পড়ুয়ারা।আলিপুরদুয়ার বাদেও কোচবিহার সহ জলপাইগুড়ি জেলা থেকেও অনেকে শহরের এই তিনটি কলেজে পড়তে আসে।
হাওয়াই চটি পরা মানুষদের বিমানে সফর সফল করতে মরিয়া জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া
আলিপুরদুয়ার কলেজ, বিবেকানন্দ কলেজ ও মহিলা কলেজ মিলিয়ে স্নাতক স্তরে অনার্স বিষয় মোট আসন সংখ্যা ১ হাজার ৮৮৭ টি। কিন্তু এ বছরে ওই কলেজগুলিতে ভর্তির জন্য আবেদন জমা পড়েছে ৯ হাজার ৪৫৯ টি। পাশ কর্সেও বিপুল সংখ্যক পড়ুয়ারা আবেদন করেছে। ফলে সব মিলিয়ে এই ব্যাপক ব্যবধানে বিপাকে পড়তে হয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষদের।
বিয়ের দাবিতে সিভিক পুলিশের বাড়ির সামনে ধর্নায় মহিলা সিভিক
এবছর আলিপুরদুয়ার জেলায় মোট ১২ হাজার ৫৭০ জন পড়ুয়া উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্রী সংখ্যা ৭ হাজার ৯৪ জন। এবং ছাত্র সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৪৭৬ জন। যদিও শিক্ষাক্ষেত্রে ছাত্রীদের ব্যাপক আগ্রহ ও উন্নতিতে কন্যাশ্রী প্রকল্পের অবদানকে সম্মান জানিয়েছেন শিক্ষা মহল। তবে বলা বাহুল্য সকল আবেদনকারীরাই ভর্তির সুযোগ পাবে না।
প্রয়াত বিশিষ্ট সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহ
আলিপুরদুয়ার মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অমিতাভ রায় বলেন,'গতবারের থেকে এবার স্নাতক স্তরে আবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা মেরিট লিস্ট বের করে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করে দেব।'