সোমনাথ দাস : উত্তর ২৪ পরগনা বাগদা বিধানসভার সমস্থ মণ্ডল কমিটির দলীয় কর্মীদের নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংগঠনিক বৈঠকে ছিল হেলেঞ্চার একটি লজে। বৈঠকে শুরু থেকেই সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা শুরু করে রাজ্য বিজেপি সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে বাগদা কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছিল তৃণমূল থেকে আসা বিশ্বজিৎ দাস এবং জয়ী হবার পরে আবার তৃণমূলে ফিরে যান। আর এই বিষয় নিয়ে প্রথমেই কর্মীদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাজ্য বিজেপি সহ সভাপতিকে।
কলকাতা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ৭৩ পদে মেডিকেল অফিসার নিয়োগ! আবেদনের বিস্তারিত জানুন..
এদিন অনেকেই বৈঠকের বাইরে বিশ্বজিৎ দাসকে প্রার্থী করা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন। এমনকি সভার শেষ লগ্নে জয়প্রকাশ মজুমদার কে ঘিরে কর্মীরা নানাবিধ অভিযোগ জানাতে থাকে এবং কর্মীদের মধ্যে কথাকাটাকাটি শুরু হয়। মূলত এদিনের সভা পরিচালনা করতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় জয়প্রকাশ মজুমদার কে।
নারীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ করা হবে প্রবীণ শিক্ষকদের, ঘোষণা তালিবান সরকারের
সাংগঠনিক বৈঠক প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, বাগদা বিধানসভার চারটি মন্ডলের বুথ কর্মীদেরকে নিয়ে আজকের বৈঠক মতামত আদান-প্রদানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে। এই বৈঠক বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বাগদার বিজেপি বিধায়ক ভয়ে লোভে তৃণমূল কংগ্রেসে চলে গিয়েছে।
মদন মিত্রকে কালারফুল ছেলে বলে সম্মোধন তৃণমূল নেত্রীর
তবে বৈঠকের উত্তেজনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় আসার কথা থাকলেও না আসার কারনে কর্মীদের মধ্যে অনেক বেদনা আছে। আমরা সেইগুলো শুনতে এসেছি। তাতে তো মতামত বিনিময় হবেই। বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক দুলাল বর বৈঠকে নেই; সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার অন্য কাজ ছিল সেই করেন আসেনি ।