শুভঙ্কর রায়, দক্ষিণ দিনাজপুর : ভগ্ন অবস্থায় পরে থাকা সেতুকে নতুন ভাবে নির্মাণের আশ্বাসে স্বস্তির নিঃশ্বাস দক্ষিণ দিনাজপুরের স্থানীয় গ্রামবাসীর। ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের ২নং আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুরিয়া (বাসোর) এলাকার। স্থানীয় করদহ- নয়াবাজার সড়কের উপরে বহু প্রাচীন একটি সেতু ভগ্ন অবস্থায় রয়েছিল দীর্ঘদিন যাবৎ।
তোলপাড় নেট দুনিয়ায়! আগস্ট মাস জুড়ে সম্পূর্ণ লকডাউন?
সেতুটি ভগ্ন অবস্থায় থাকায় যান চলাচল ও পথ চলিত মানুষকে চড়ম ভোগান্তি শিকার হত। এই সড়ক পথে গ্রাম পঞ্চায়েত, থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল, হাটবাজারে যাতায়াত করে বাসুরিয়া, ধনাপাড়া, জামালপুর, করদহ, ভিকাহার, নওগাঁ, মান্দাপাড়া, জিগাতলী, সূতইল সহ বিস্তির্ণ এলাকার কয়েক হাজার মানুষ রোজ যাতায়াত করেন।
মুলত ব্রিজ সংলগ্ন এরিয়ার প্রত্যেকটি মানুষের জীবন ও জীবিকার একমাত্র পথ ওই সেতুটি। ওর উপর দিয়েই গঙ্গারামপুর শহর হসপিটাল এবং পঞ্চায়েত ভবন এর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। স্থানীয় বাসিন্দারা সেতুটি (ব্রীজ) নির্মাণের জন্য দাবি জানান। বিজেপি জেডপি ১৩ সভাপতি অপূর্ব সরকার, জেডপি ১৪ সভাপতি গনেশ সরকার বিষয়টি গঙ্গারামপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায় মহাশয়কে জানালে সরজমিনে অনুসন্ধানের জন্য উপস্থিত ছিলেন।
ওয়াইফাই হতে পারে 'সাইলেন্ট কিলার'
গ্রামবাসীদের মুখে তাদের সমস্যার কথা শুনে খুব তাড়াতাড়ি সেতু নির্মাণের আশ্বাস দেন। বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায়ের হাতে গণসাক্ষর সহ আবেদন পত্র তুলে দেন গ্রামবাসীরা একত্রিত ভাবে। এদিনের সেতু পর্যবেক্ষণে বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায়ের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দুই মন্ডল সভাপতি গনেশ সরকার ও অপূর্ব সরকার, বুথ সভাপতি সুদেব বসাক, ভজন মন্ডল, মানিক তালুকদার, অচিন্ত মজুমদার, তাপস রায়, মানিক মন্ডল সহ অন্যান্যরা।