অম্লিতা দাস : সামনেই আসছে পুজো তবে তারও আগে আসতে চলেছে করোনার তৃতীয় ঢেউ। তৃতীয় ঢেউ আসার আগেই প্রতিষেধকের দুটো টিকা নেওয়া জরুরি। তাই এবার প্রতিষেধক নেওয়ার দিন নির্ধারণ করে দিলেন কলকাতা পুরসভা।
প্লাস্টিক কাপ প্লেট থেকে শুরু করে চামচের উপর নিষেধাজ্ঞা কেন্দ্রের
করোনার তৃতীয় ঢেউ আসার আগেই দুটো ডোজ শেষ করতে হবে আর সেই জন্যই সপ্তাহে একদিন অন্তর একদিন প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকা চলবে কলকাতার ২০৪টি কেন্দ্রে। প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে মঙ্গল, বৃহস্পতি ও শনিবার এবং দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হবে সোম, বুধ ও শুক্রবার। কলকাতা পুরসভায় কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন উভয়ই পাওয়া যাবে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজে। ভ্যাকসিন দেওয়ার এইরূপ নিয়মবিধি জানিয়েছেন পুরসভার প্রশাসক ও বিধায়ক অতীন ঘোষ।
আফগানিস্থানকে সাহায্যের পরিণতি ভালো হবে না, ভারতকে সরাসরি হুমকি তালিবানের
বিধায়ক অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, এখনো পর্যন্ত পাঁচ লক্ষ মানুষের দ্বিতীয় ডোজের সময় হলেও তাঁরা নেননি। তাঁদের সাথে যোগাযোগ করে তাঁদের ভ্যাকসিন নিতে অনুরোধ করা হয়। কলকাতার মত শহরে স্থায়ী বাসিন্দা ছাড়াও ৬০ লক্ষ মানুষ বাইরে থেকে কর্মসূত্রে আসেন। সকলেই ভ্যাকসিন নিচ্ছেন পুরসভার নানান টিকাকেন্দ্রে।
স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা অনুযায়ী আশি বছরের ঊর্ধ্বে মানুষদের টিককরনের ক্ষেত্রে তাঁদের ব্যক্তিগত চিকিৎসক থাকা আবশ্যক। ব্যক্তিগত চিকিৎসককে সামনে রেখেই তাঁদের টিকা নিতে হবে। অপরদিকে কেন্দ্রগুলোতে ভিড় কমানোর কথাও জানানো হয়েছে। এই উদ্যোগে ডোজের নাম লিখে নির্দিষ্ট কুপন পাঠানো হবে ওয়ার্ডে।
২০২৮ অলিম্পিকসে আই.সি.সি. এর প্রস্তুতি
সেই কুপন নিয়ে গিয়ে প্রতিষেধক কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে হবে। মাত্র ৪৮ লক্ষ মানুষকে তাঁরা টিকার আয়ত্তে আনতে পেরেছেন। এই মুহূর্তে সকলকে দুটি ডোজ দেওয়া দরকার তবে এখনও টিকার যোগান কম এর এই নিয়েই পুর প্রশাসকমন্ডলী ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশাসক কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন।