সার্বভৌম সমাচার : এখন আমরা প্রায়ই শুনতে পায় নকল বা কৃত্রিম ডিমের কথা। অনেকে গুজব বলে উড়িয়ে দিলেও, এখন আর সেটা গুজবের পর্যায়ে নেই। যেটি ছড়িয়েছে অনেক দূর।
ডিম আগে না মুরগি! অবশেষে গবেষণায় মিলল উত্তর
সূত্রে জানা গেছে, মায়ানমারের রাজধানী ইয়াঙ্গুনসহ ওই দেশের বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চিন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়। চোরাপথে সেই ডিম ভারত-সহ আশপাশের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পরেছে নকল ডিমে। যা দেখতে একদম হাঁস-মুরগির ডিমেরই মতো।
প্যাট কামিন্সের বদলে KKR-এ যোগ দিলেন কিউয়ি পেসার
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে। তাতে অবশ্য একথাও বলা আছে যে, কৃত্রিম ডিমে কোনও খাদ্যগুন নেই। এমন কি কোনও প্রোটিন নেই। বরং তা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক হতে পারে।
কিন্তু কীভাবে চিনবেন এই নকল ডিম? আসলে এই নকল বা কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর প্রকৃতির। এর খোসা অল্প চাপেই ভেঙে যায়। এই ডিম সিদ্ধ করলে তার কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে খানিকটা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে এই ডিম। নকল বা কৃত্রিম ডিম এর আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় এবনহ এর খোলস খুব মসৃণ হয়। এই ডিমের লক্ষণ হলো ডিম দিয়ে তৈরি খাবারে এটা ডিমের কাজ করে না। যেমন পুডিং বা কাবাবে ডিম দিলেন বাইনডার হিসাবে। কিন্তু রান্নার পর দেখবেন কাবাব ফেটে যাবে, পুডিংজমবে না। নকল ডিমের আকৃতি অন্য ডিমের তুলনায় তুলনামূলক লম্বাটে ধরণের হয়ে থাকে।