অম্লিতা দাস: ডিডাব্লুর তিনজন সাংবাদিককে বেশ কিছুদিন ধরে খুঁজছিল তালিবান। তার জন্যই বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালাচ্ছিল তারা। সেই সন্ধানেই এক বাড়িতে ঢুকে সাংবাদিককে না খুঁজে পেয়ে তাঁর বাড়ির সদস্যকে খুন করল তারা। গুরুতর ভাবে আহত হন পরিবারের আরো এক সদস্য। ডিডাব্লুর ওই সাংবাদিক এখন জার্মানিতে আছেন।
মহামারীকে বুড়ো আংগুল দেখিয়ে উপচে ভিড় দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে!
ঘরে ঘরে ঢুকেই সাংবাদিকদের খুন করেছে তালিবান। কাবুলের সাথে সাথেই বাকি অঞ্চলের সাংবাদিকদেরও খোঁজ করতে থাকে তালিবান। এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু সাংবাদিকদের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এই অবস্থাতেই নিখোঁজ বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিক নেমাতুল্লাহ হেমাত। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জার্মান সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ডিডাব্লিউয়ের ডিরেক্টর জেনারেল পিটার লিমবুর্গ।
ঘরে ঘরে ঢুকেই সাংবাদিকদের খুন করেছে তালিবান। কাবুলের সাথে সাথেই বাকি অঞ্চলের সাংবাদিকদেরও খোঁজ করতে থাকে তালিবান। এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু সাংবাদিকদের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এই অবস্থাতেই নিখোঁজ বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিক নেমাতুল্লাহ হেমাত। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জার্মান সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ডিডাব্লিউয়ের ডিরেক্টর জেনারেল পিটার লিমবুর্গ।
একটি চিঠি লিখে তিনি বলেছেন, আমাদের একজন এডিটরের পরিবারের সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। এর থেকেই বোঝা যায়, আফগানিস্তানে আমাদের কর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা কী ভয়ানক অবস্থার মধ্যে আছেন। এই ঘটনা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে তারা তালিবান সাংবাদিকদের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করছে। আমাদের হাতে বেশি সময় নেই। এখুনি এই ঘটনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
এবার বাচপান কা পেয়ার গাইলেন রানু মন্ডল
এবার বাচপান কা পেয়ার গাইলেন রানু মন্ডল
এর আগে নিহত সাংবাদিকদের মধ্যেই আছেন একটি রেডিও স্টেশনের প্রধান তুফান ওমর। জার্মানির একটি খবরের কাগজে লেখালেখির সাথে যুক্ত দুই ট্রান্সলেটরকেও হত্যা করেছে তারা। এছাড়াও ভারতীয় ফোটোগ্রাফার দানিশ সিদ্দিকিকেও তালিবান হত্যা করেছিল।
৫০০ টাকার জন্য মানুষকে ভিখারি বানিয়েছেন মন্তব্য দিলীপ ঘোষের
উক্ত সাংবাদিকের পরিবারের সদস্য হত্যার কিছুদিন আগেই ডিডাব্লু সহ একাধিক জার্মান সংবাদসংস্থা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছিলেন যে আফগান সাংবাদিকদের উদ্ধার করা হোক, তাদের জার্মানিতে আনার ব্যবস্থা করা হোক। আগেও এক সাংবাদিক বৈঠকে তালিবানেরা জানিয়েছিল বিদেশিদের সাথে যারা কাজ করছেন তাঁদের ওপর অত্যাচার বা তাদের হত্যাও করা হবেনা। তবে কথার সাথে বাস্তবচিত্র মিলছে না। এই হত্যা, অত্যাচার ক্রমশ বাড়বে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উক্ত সাংবাদিকের পরিবারের সদস্য হত্যার কিছুদিন আগেই ডিডাব্লু সহ একাধিক জার্মান সংবাদসংস্থা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছিলেন যে আফগান সাংবাদিকদের উদ্ধার করা হোক, তাদের জার্মানিতে আনার ব্যবস্থা করা হোক। আগেও এক সাংবাদিক বৈঠকে তালিবানেরা জানিয়েছিল বিদেশিদের সাথে যারা কাজ করছেন তাঁদের ওপর অত্যাচার বা তাদের হত্যাও করা হবেনা। তবে কথার সাথে বাস্তবচিত্র মিলছে না। এই হত্যা, অত্যাচার ক্রমশ বাড়বে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে।