সার্বভৌম সমাচার : বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব যেনো পিছু ছাড়ছে না। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর এর সম্বর্ধনা ঘিরে বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আরো একবার সামনে এলো ঠাকুরনগরে। জানা গেছে, সাম্প্রতিক রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে বৈঠক করে বনগাঁ বিজেপির সাংগঠনিক জেলার সমস্ত নেতৃত্বকে একত্রিত হয়ে কাজ করবা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ পাওয়ার পরেও বনগাঁ বিজেপির সাংগঠনিক জেলা আগের মতই আছে।
দিল্লির সিঙ্ঘু সীমান্তে শুরু হয়েছে কিষাণ মোর্চার সর্বভারতীয় কনভেনশন
শনিবার গাইঘাটা ১ নম্বর মন্ডল বিজেপির পক্ষ থেকে ঠাকুরনগর স্টেশন এর পাশে মঞ্চ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে সংবর্ধনা দেওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু উক্ত অনুষ্ঠানে দেখা মিলল না বনগাঁ বিজেপির সাংগঠনিক জেলা সভাপতি মনস্পতি দেব সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্বকে। এদিন সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পর্কে বনগাঁ বিজেপির সাংগঠনিক জেলার অন্যতম সাধারণ সম্পাদক প্রবীর রায় জানান, তেমন কোনো অনুষ্ঠানের কথা জানা নেই। সভাপতিও এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানেন না বলে দাবি করেন তিনি। অস্বীকার করেন গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথাও।যদিও সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজক গাইঘাটা পূর্ব মন্ডল ১ এর সভাপতি দিব্যেন্দু মন্ডল জেলার সমস্ত নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে বলে জানান। মঞ্চে জেলা সভাপতির ছবি না থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন 'প্রিন্টিং মিসটেক'।
বাগদায় সর্পাঘাতে মৃত মহিলাকে মর্গ থেকে ফিরিয়ে এনে বাঁচানোর দাবি মা মনসার ভক্তদের
এদিন গাইঘাটা পূর্ব ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শ্যামল সরকার বলেন, বিজিপি সাংসদের সঙ্গে জেলা সভাপতির নানান বিষয় নিয়ে মতবিরোধ দীর্ঘদিন ধরেই আমরা দেখছি। তাদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দিন দিন প্রকট হচ্ছে। ওদের সাংগঠনিক বিপর্যয় আগামী দিনে অবশ্যম্ভাবীক। যদিও এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর কোনো রকম প্রতিক্রিয়া দেয়নি।