দলীয় কর্মসূচিতে দেখা মিলছে না বিজেপির তিন বিধায়কের; ক্ষোভ না অন্তর্দ্বন্দ্ব- মিলছে না উত্তর

দলীয় কর্মসূচিতে দেখা মিলছে না বিজেপির তিন বিধায়কের; ক্ষোভ না অন্তর্দ্বন্দ্ব- মিলছে না প্রশ্ন
অঙ্কন মণ্ডল : গত ১১ জুলাই বিজেপির সাংগঠনিক জেলার কার্যকারী বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন দলের সদ্য নির্বাচিত তিন বিধায়ক। তা নিয়ে দলের অন্দরে শুরু হয় জল্পনা। এমনকি টিপ্পনী কাটতে ছাড়েনি বিরোধীরাও।

আজ বৃহস্পতিবার মহকুমা শাসকের অফিসের সামনে ভ্যাকসিন নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ব্যানার পোস্টার হাতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার শতাধিক কর্মী সমর্থক।কিন্তু সেখানেও গরহাজির বিজেপির ওই তিন বিধায়ক।

এদিন বনগাঁ দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক স্বপন মজুমদারকে দেখা গেলেও দেখা মেলেনি বিজেপির বিশ্বজিৎ দাস, অশোক কৃত্তনীয়া ও সুব্রত ঠাকুরকে। বিধায়কদের অনুপস্থিতি প্রসঙ্গে বিজেপির বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার অবজারভার বলেন বিধায়কেরা কেউ অসুস্থ্য, কাজে ব্যস্ত আছেন ৷তাই আসতে পারেননি।

দলীয় কর্মসূচিতে দেখা মিলছে না বিজেপির তিন বিধায়কের; ক্ষোভ না অন্তর্দ্বন্দ্ব- মিলছে না প্রশ্ন

বিশ্বজিৎ দাস বলেন,  কেউ একজন আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। কিন্তু আমার শরির খারাপ থাকায় যেতে পারিনি। এত মধ্যে অন্য কোন কারন খুজলে হবে না। বাকিরা কি কারনে আসেনি তা আমি বলতে পারবো না। অন্যদিকে সুব্রত ঠাকুর বলেন,  মতুয়া মহাসংঘের কাজ ও নিজের শারিরীক অসুস্থতার জন্য ব্যাস্ত ছিলাম।

স্বজনপোষণের অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূলের জেলা নেতা গোপাল শেঠ বলেন" স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী বনগাঁ  ভ্যাকসিনেশনের কাজ চলছে। কোন দলেন নেতার কথায় ভ্যাকসিন দেওয়া হবে না। ওদের কোন কাজ নেই সেই করনে এই সব করছে”।

তিন বিধায়কের গর হাজির প্রসঙ্গে গোপালবাবু বলেন, “বিজেপি দলটা বনগাঁ থেকে উঠে গেছে। সবাই উকি মেরে বসে আছে দিদি কখন ডাকবে। ওখানে শুধু বিধায়ক নয় সাংসদকেও দেখা যাচ্ছে না”।

দলীয় কর্মসূচিতে দেখা মিলছে না বিজেপির তিন বিধায়কের; ক্ষোভ না অন্তর্দ্বন্দ্ব- মিলছে না প্রশ্ন


Post a Comment

Previous Post Next Post