রিয়া গিরি : রক্তদান জীবন দান। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, রক্তদানকারী কোন ব্যক্তি ক্যান্সার রোগ থেকে নিরাপদ থাকেন। যদিও এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে অনেকেই রক্তদানের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছেন, পাশাপাশি টিকা গ্রহণের পর রক্তদান করতে নিষেধ করছেন ডাক্তাররাই। এই পরিস্থিতিতে রক্তদাতার সংকট দেখা যাচ্ছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য ৩০ টি বৃত্তির সুযোগ, জেনে নিন
চিকিৎসকরা বলেছেন, সব সময়ে রক্তদাতা সংকট থাকে। এর প্রধান কারণগুলো সচেতনতার অভাব। দেশের অধিকাংশ মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন না থাকায়, রক্তদানে আগ্রহ কেউ দেখাতে চান না। রক্তদানে অনেকেই অযথা ভীতির কারণেই রক্তদান থেকে পিছিয়ে থাকেন। যদিও রক্তদানের মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
মিস্টার জোহারের সিনেমার অফার ফিরিয়ে দিলেন পরমব্রত
করোণা আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ এবং প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ তিন মাস পর নিশ্চিন্তে, নিরাপদে রক্তদান করতে
পারেন। রক্তদান কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেনা শরীরে। বরং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্ত কণিকার জন্ম হয়। যারা নিয়মিত রক্ত দান করেন, তাদের ফুসফুস, অন্ত্র ও আশঙ্কা কমে।
সিরিজে সমতায় ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাইশ গজে ঘটল নজিরবিহীন ঘটনা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয় সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, যারা নিয়মিত সময় রক্ত দান করেন, তাদের হৃদরোগের আক্রান্ত হওয়ার পরিমাণ কম হয়।
হার্ট সুস্থ থাকে, তাছাড়াও পোস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে রক্তদান করা উচিত।যারা রক্তদান নিয়মিত করেন তাদের শরীরে বয়সের ছাপ কম পড়ে এবং শরীরের মেদ জমে। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত রক্তদান করা উচিত।