ঈশিতা সাহা : গোটা রাজ্য জুড়ে বৃষ্টি, বহাল পরিস্থিতি চারিদিকে। কোথাও ভাঙছে দেওয়াল, কোথাও ডুবছে রাস্তা, আবার কোথাও ছিরল বিদ্যুতের তার। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের।
ইতিমধ্যে উত্তরবঙ্গের কলিম্প, দক্ষিণের হাওড়া ও বনগাঁতে মৃত্যু হয়েছে ২ জন করে। চলতি সপ্তাহে টানা ভারী বৃষ্টি নদী ও রাস্তাকে সমান করে তুলেছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিংবা ধ্বসে চাপা পড়ে প্রাণ হারাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
৮ বছর পর, শুনানি শুরু হবে অভিনেত্রী জিয়া খানের
বনগাঁতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় মা ও ছেলের। শুক্রবার সকালে ওই এলাকার বাসিন্দা রিশব অধিকারী অজান্তেই একটি বিদ্যুতের তারে হাত দিয়ে ফেলে। তাকে বাঁচাতে গিয়ে তার মাও একই সাথে দুর্ঘটনার ভাগিদারী হন।
এদিকে প্রবল বৃষ্টিতে ধ্বস নেমেছে শিলিগুড়ি থেকে সিকিম যাওয়ার পথে একাধিক এলাকায়। ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে, ৩২ মাইল মল্লি সংলগ্ন মামখোলা সেবক রংপো রেলপথের ধ্বস নামে। ইতিমধ্যে সেখানের ২ শ্রমিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। অন্যদিকে টানা বৃষ্টিতে ধ্বসে পড়েছে মুর্শিদাবাদের একাধিক বাড়ি। ঘটনায় মৃত্যু সংখ্যাও বাড়ছে বলে খবর।
ভারতে চালু হলো এক রেশন কার্ড নীতি
পুলিশ সূত্রে খবর, হাওড়ার দাস নগর থানা এলাকার বাসিন্দা হেমন্ত সিং এর মৃত্যু হয় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে। বাড়ির ভেতরে জল ঢুকে যাওয়ায় মেইন সুইচ অফ করতে গিয়েই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এরপর তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।