ঈশিতা সাহা : বর্তমানে মুখে মাক্স পরিধান যেমন আমাদের বাঁচতে সাহায্য করে তেমনি পুষ্টিকর টাটকা খাবার ও একই কাজ করে। কিন্তু পুষ্টিকর খাদ্য কি সুস্বাদু লাগে! মুখে বাজে শুধু রেস্তোরার খাবার। কিন্তু বেশ কিছু রেস্তোরাঁ এই খাবার তৈরি করছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। কোথাও বোতলের লেবেলের এক্সপায়ারি ডেট নেই, আবার কোথাও দিনের পর দিন ফ্রিজে খাবার রেখে সেটাই বিক্রি করা হচ্ছে। এমনই দৃশ্য উঠে এসেছে কোচবিহার শহরের বেশ কিছু রেস্তোরাঁগুলি।
সমকামী টম পেরেছেন অলিম্পিক্সে সোনার স্বপ্ন সত্যি করতে
বুধবার কোচবিহার পুরসভার তরফ থেকে খাবারের দোকান গুলোতে অভিযান চালানো হয়। তাতেই চাক্ষুষ দর্শন হয় এই অস্বাস্থ্যকর খাবারের। কোথাও লেবেল হিন বোতল বিক্রি, কোথাও খাবারের ওপর মাছির ভনভন। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, কুচবিহার শহরে এর আগেও বাসি খাবার বিক্রির অভিযোগ উঠেছিল। রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ভাগাড়ের মাংস , মরা মুরগির মাংসে ফরমালিন মিশিয়ে বিক্রির ঘটনায় তোলপাড় লেগে যায়। এরপর করোনা সংকটে নিয়মিত অভিযান করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু এ দিনে ফের খাবারের গুনমান দেখতে সদর মহকুমা শাসক তথা পুরসভার প্রশাসক রেস্তোরাঁগুলিতে অভিযান চালায়।
এক মিনিটের টর্নেডো ঝড়ে ওলট-পালট হিঙ্গলগঞ্জ
সূত্রে জানা যায়, শহরে কয়েকটি দোকানে বাসি মোমো ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, কিছু দোকানে লেবেলবিহীন সস ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছে। কিছু দোকানে, জলের বোতলের লেবেলের এক্সপায়ারি ডেট ছিল না। অভিযানের পর এইসব অস্বাস্থ্যকর পণ্য বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।