ঈশিতা সাহা : ক্লাবের মাঠে বসে পরীক্ষা, এমনই দৃশ্য উঠে এসেছে আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের মরিচঝাঁপি অঞ্চল ক্লাবে। নিয়মিত স্কুলের সিলেবাস মেনে প্রতিমাসে এলাকার স্কুল গুলির পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের ইউনিট টেস্ট নিচ্ছেন ওই ক্লাবের সদস্যরা।
জুন-জুলাই মাসে ইউনিট টেস্ট নেওয়া হয়েছিল এরপর আগস্টে কোন টেস্ট নেই। আবার সেপ্টেম্বর মাসে টেস্ট নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে খরচ একেবারে নিম্ন। রেজিস্ট্রেশন ও উত্তরপত্রের খরচ বাবদ মাত্র ১০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে পড়ুয়াদের কাছ থেকে।
এক মিনিটের টর্নেডো ঝড়ে ওলট-পালট হিঙ্গলগঞ্জ
বর্তমানে করোনা মহামারীর সবচেয়ে বেশি প্রভাব বা ক্ষতি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের ওপর। ট্রেন বাস দোকানপাট বিধিনিষেধ মেনে খুললেও, খুলছেনা কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ফলে ভবিষ্যতের চিন্তায় দুচোখের পাতা এক করতে পারছেনা অভিভাবকরাও।
স্কুলে যাওয়া ,পরীক্ষা দেওয়া এই সমস্ত বিষয়গুলি প্রায় গুলে খেতে বসেছে পড়ুয়ারা। এমন অবস্থায় ক্লাবের মাঠেই দূরত্ব মেপে পড়ুয়াদের নিয়মিত পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থায় উদ্যোগী হয়েছেন এই ক্লাবের সদস্যরা। তাদের এই প্রয়াস প্রশংসনীয় বলে জানিয়েছেন জেলা শিক্ষামহল।
আগস্ট থেকেই বদলে যাচ্ছে গ্যাস, পেনশন, এটিএম কার্ডের একাধিক নিয়ম
মরিচঝাঁপির ক্লাবের এই উদ্যোগে শিলবারিহাট উচ্চ বিদ্যালয়, শিলবারিহাট জুনিয়ার গার্লস হাই স্কুল ও পুটিমারী হাই স্কুলের পড়ুয়ারা অনেকাংশ উপকৃত হচ্ছে। প্রতিমাসে ওই তিনটি স্কুলের পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর প্রায় ১১৫ জন পড়ুয়াদের ইউনিট টেস্ট নেওয়া সম্ভব হয়েছে। পরবর্তী সিলেবাস অনুযায়ী আগস্টে কোন টেস্ট নেই, আবার সেপ্টেম্বরে টেস্টের জন্য রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে পরীক্ষায় বসবে পড়ুয়ারা।