৮ জুলাই জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ২৩৫ জন
৯ জুলাই ৩১০ জন
১০ জুলাই ৩৮৮জন
১৩ জুলাই ফের ৫০০ জনের বেশী এই জ্বরের উপসর্গ নিয়ে আসেন
১৪ জুলাই সংখ্যা বেড়ে ১,৩০০ জন
জেলা হাসপাতালের সুপার চিন্ময় বর্মন বলেন,'তাপমাত্রা হেরফেরে এখন এই ধরনের জ্বর আসছে। আমরা বেশিরভাগ লোক কেই করোনা টেস্ট করাচ্ছি। জ্বর হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার'। বর্ষার সময় এই ধরনের সর্দি কাশি জ্বর হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে এই জ্বর ভাইরাসঘটিত বলে চিকিৎসকরা জানান।জেলা হাসপাতাল সূত্রে খবর, করোনা পর্বের আগে প্রায় রোজ দেড় হাজার রোগী আউটডোরে আসতেন। এরপর করোনা আবহে সেই সংখ্যায় অনেকটাই নেমে যায়। এখন পরিস্থিতি সামাল হলে ফের ভিড় বাড়তে থাকে হাসপাতলে।