অম্লিতা দাস : ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে। বিচারপতি কৌশিক চন্দ তার এই রায় জানিয়ে নন্দীগ্রাম মামলা থেকে সরে যান।
বুধবার বেলা ১১টায় বিচারপতি কৌশিক চন্দ মুখ্যমন্ত্রীকে জরিমানা দেন। তিনি জানান বিচারব্যবস্থাকে কলুষিত করার জন্য তাঁর এই জরিমানা। জরিমানা জমা হবে রাজ্য বার কাউন্সিলে যা করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় কাজে লাগানো হবে। বিচারপতি এই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এবার নন্দীগ্রাম মামলা কোন বেঞ্চে যাবে তা ঠিক করার দায়িত্বে রাজেস বিন্দাল। বিচারপতি কৌশিক চন্দের দাবি, এই মামলা নিয়ে বিতর্ক শুরু হওয়ার কারণেই তিনি এই মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সংযোগ রয়েছে সেই ঘটনা সবার সামনে আলোচনা করা অন্যায়।
নন্দীগ্রামের আবার ভোটসংখ্যা বিবেচনা করার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলড়তে আবেদন করেছিলেন। সেই মামলা গিয়ে পৌঁছায় বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে। তাতেই আপত্তি জানান তৃণমূল। কারণ বিচারপতি কৌশিক চন্দের সাথে বিজেপির সংযোগ থাকায় ভোটের বিবেচনা কতটা নিরপেক্ষভাবে হবে তাতে সন্দেহপ্রকাশ করা হয়। মামলাটি অন্য বেঞ্চে দেওয়ার জন্য আবেদন করা হয় বিচারপতি রাজেস বিন্দালকে।We live and learn.
— Derek O'Brien | ডেরেক ও'ব্রায়েন (@derekobrienmp) July 7, 2021
We live in a world where the cost of speaking the truth now comes with a staggering price tag : Rs 5 lakhs.
We live in a world where propaganda and falsehood are also meted out. The price : FREE
Got the reference ?
Modi hain to Mumkin Hai🤪go figure😇
এই মামলার রায় নিয়েই তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ টুইট করেন, ‘আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বাস করছি যেখানে সত্যি কথা বলার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা হয়। আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বাস করি যেখানে মিথ্যে প্রচার নিখরচায় হয়। প্রসঙ্গটা ধরা গেল? মোদী হ্যায় তো মুমকিন হ্যায় (মোদী থাকলেই সম্ভব)।’ ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই জরিমানা নিয়েই সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেন তৃণমূল।