সব মিলিয়ে, প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ টিকার আমদানি বাংলাদেশে

সব মিলিয়ে, প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ টিকার আমদানি বাংলাদেশে

ঈশিতা সাহা : সব মিলিয়ে প্রায় ১ কোটির বেশি টিকা পেতে চলছে বাংলাদেশ, কারণ শুধু ভারতবর্ষ নয়, চীন, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশগুলির থেকেও টিকার আমদানি করছে এই দেশ। পাশাপাশি WHO' র আন্তর্জাতিক টিকাকরণ প্রকল্প ' কোভাক্স' এর আওতায় আমেরিকা সহ অন্যান্য দেশগুলি থেকেও বাংলাদেশ টিকা পাবে।

শনিবার রাতেই চিনা থেকে কেনা সিনোভ্যাকের ২০ লক্ষ ডজ আনা হয় ঢাকায়। সিনোফর্মের তৈরি করোনা ভ্যাকসিন বেজিং থেকে শনিবার রাতেই দুটি বিমানে করে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছয়। প্রথমবারে জুলাই মাসে ২০ লক্ষ আবার দ্বিতীয় বাড়েও ২০ লক্ষ টিকার যোগান হলো বাংলাদেশে। প্রধানমন্ত্রী মূলত দেশের টিকার সংকট মেটাতেই চীন থেকে এই ভ্যাকসিন গুলো কিনেছেন। ইতিমধ্যে বাংলাদেশকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে চিন।পরবর্তী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, আগস্ট মাসে আরও টিকার যোগান দেবে বলে জানায় চিন সংস্থা।

সব মিলিয়ে, প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ টিকার আমদানি বাংলাদেশে

পরপর এতগুলি টিকার যোগান লাভের পর এক সাংবাদিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা বলেন, "আমরা ভ্যাকসিন দিতে শুরু করেছি। ভ্যাকসিন আসছে। আমাদের দেশে সবাই যেন ভ্যাকসিনটা নিতে পারে, সেজন্যে যত দরকার, আমরা তা কিনবো এবং সবাইকে ভ্যাকসিনটা দেব"। প্রত্যেক দেশবাসীকে ভ্যাকসিন দেওয়ার আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী, পাশাপাশি সর্তকতা ও বিধি নিষেধ মানবার কোথাও বলেন।

ফেব্রুয়ারি মাসে  বাংলাদেশে প্রথম ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে পাঠানো টিকা দিয়ে দেশে গণটিকা করন শুরু হয়। কিন্তু সেরামে টিকার উৎপাদন কম হয়ে যাওয়ায় রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায় । ফের চলতি মাস থেকে ভ্যাকসিন সরবরাহ শুরু হয়েছে বাংলাদেশে।

সব মিলিয়ে, প্রায় ১ কোটি ৩০ লক্ষ টিকার আমদানি বাংলাদেশে


Post a Comment

Previous Post Next Post