সার্বভৌম সমাচার : এত দিন এই পঞ্চায়েত ছিল এস ইউ সি আই ও সিপিএম জোটের দখলে। ২০১৮ সালে ২১ আসন বিশিষ্ট এই পঞ্চায়েতে তৃনমূল ৮, সিপিএম ৬ ও এস ইউ সি ৭ টি আসন পেয়েছিল। ভোটের পরে সিপিএমের ২ জন সদস্য তৃনমূলে যোগদান করেন। বাকি থাকা সিপিএমের ৪ ও এস ইউ সির ৭ জন সদস্য মিলে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করে।সে সময় প্রধান নির্বাচিত হন এস ইউ সির ধনঞ্জয় ভুইয়া ও উপপ্রধান নির্বাচিত হন সিপিএমের মঞ্জুরাণী মন্ডল।
শিশু পাচার কান্ডে সি.আই.ডির হাতে বিশেষ চুক্তিপত্র; ধৃতদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কুলতলিতে প্রথম তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক হন গনেশ মন্ডল। আর তার পর থেকে এই বিধানসভার বিভিন্ন পঞ্চায়েতে বিরোধীরা তৃনমূলে যোগদান করা শুরু করেন। আর বিরোধীদের হাতে থাকা পঞ্চায়েত গুলোতে অনাস্থা দেওয়া শুরু করে তৃনমূল। গত ১৬ ই জুলাই এই পঞ্চায়েতের অনাস্থায় তৃনমুল ১৪ ও এস ইউ সি ৭ পায়। সিপিএমের বাকি থাকা সব সদস্য তৃনমূলে যোগদান করেন।পদত্যাগ করেন প্রধান এস ইউ সির ধনঞ্জয় ভুইয়া।
টানা বৃষ্টিতে তোলপাড় গোটা রাজ্য! বিপর্যয়ে মৃত্যু ১০ জনের
শুক্রবার ছিল ঐ পঞ্চায়েতের তৃনমূলের প্রধান নির্বাচন। আর তাতে তৃনমূলের তরফে সর্বসম্মতিক্রমে প্রধান নির্বাচিত হন ৩৩ নং বুথের পূর্ব গুড় গুড়িয়া থেকে থেকে জেতা তৃনমূল সদস্য পূরবী বর।প্রধান নির্বাচিত হবার পরে বিজয় উৎসবে সামিল হয়ে নব নির্বাচিত প্রধান বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজ্যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে। কুলতলির বিধায়ক গনেশ মন্ডল তৃনমূলের সৈনিক হিসেবে কুলতলিতে উন্নয়নের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন। আর তাঁর সহযোগী হিসেবে পিছিয়ে পড়া এই পঞ্চায়েতে এবার উন্নয়নের বন্যা বইবে।