অম্লিতা দাস: বাড়ির সামনেই জলে তলিয়ে গেল ছয় বছরের এক শিশু। ছেলেকে বাঁচানোর একাধিক চেষ্টা বৃথা হয়ে পড়ল তার বাবার কাছে। ঘটনাটির সময় তিনিই সাথে ছিলেন শিশুটির। সন্তানকে বাঁচাতে চাইলেও জলের স্রোত তার চেষ্টার বিপরীতে বইতে থাকে। পরে জলে নেমে ছেলের নিথর দেহ হাতে করে ফেরেন তিনি।
লুঙ্গি পরে অনলাইন পরীক্ষা দিতে বসায় বহিষ্কার করা হলো শিক্ষার্থীদের
শিশুটির নাম সৌম্য চানক। বয়স ছয়। ইতিমধ্যে তার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। হুগলির গোঘাটে এই ঘটনা প্রথম নয়। বন্যার পরিস্থিতি খারাপ হয়েই চলেছে সেই অঞ্চলে। বন্যার জল বাড়িতে ঢুকে মৃত্যুও হয়েছে কমলা দাস নামক এক বৃদ্ধার। তাঁর বয়স হয়েছিল ১০২।
ডুয়ার্সের পথে সাত দিনই চলবে ভিস্তাডোম কোচ
বাড়িতে বন্যার জলে ডুবলে বাড়ির সকল সদস্য বেরিয়ে আসে। তবে সেই শয্যাশায়ী বৃদ্ধা হয়ে পড়েন অপারগ। জল বাড়িতে ঢুকে মাটির ভীত আলগা করে ফেলে। আর সেই সূত্রেই দেওয়াল আলগা হয়ে পড়ে যায় তার ওপর। এমনভাবেই জমা জলের কারণে মারা যাচ্ছেন একাধিক মানুষ।
আচমকাই দুষ্কৃতীর গুলিতে স্তব্ধ বনগাঁ সুভাষ পল্লী এলাকা
শুক্রবার লক্ষীপুর গ্রামে বন্যার জলে ভেসে গেছেন শুভাশিস ও শিবু দাস নামে দুই যুবক। বৃহস্পতিবার আদলিপুর গ্রামেও একই ঘটনার ফলে মৃত্যু হয় বাসুদেব মান্ডি নামক আরেক ব্যক্তিরাও।